وَاللَّهُ يَدْعُو إِلَىٰ دَارِ السَّلَامِ وَيَهْدِي مَن يَشَاءُ إِلَىٰ صِرَاطٍ مُّسْتَقِيمٍ
"এবং আল্লাহ শান্তির ঘরের দিকে আহ্বান করেন এবং যাকে ইচ্ছা সোজা পথে পরিচালিত করেন।"
(সূরা ইউনুস | আয়াত ২৫)

مَنْ بَنَى لِلَّهِ مَسْجِدًا بَنَى اللَّهُ لَهُ بَيْتًا فِي الْجَنَّةِ
“যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য একটি মসজিদ নির্মাণ করে, আল্লাহ তার জন্য জান্নাতে একটি ঘর তৈরি করে দেন।”
(সহীহ বুখারী: ৪৫০, সহীহ মুসলিম: ৫৩৩)

وَاللَّهُ يَدْعُو إِلَىٰ دَارِ السَّلَامِ وَيَهْدِي مَن يَشَاءُ إِلَىٰ صِرَاطٍ مُّسْتَقِيمٍ
"এবং আল্লাহ শান্তির ঘরের দিকে আহ্বান করেন এবং যাকে ইচ্ছা সোজা পথে পরিচালিত করেন।" (সূরা ইউনুস | আয়াত ২৫)

مَنْ بَنَى لِلَّهِ مَسْجِدًا بَنَى اللَّهُ لَهُ بَيْتًا فِي الْجَنَّةِ
“যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য একটি মসজিদ নির্মাণ করে, আল্লাহ তার জন্য জান্নাতে একটি ঘর তৈরি করে দেন।”
(সহীহ বুখারী: ৪৫০, সহীহ মুসলিম: ৫৩৩)

নামাজের সময়সূচী

السلام عليكم ورحمة الله وبركاته

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু

স্বাগতম
বনানী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে

বনানী সেন্ট্রাল মসজিদ ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। তৎকালীন ডিআইটি (বর্তমান রাজউক) বনানী এলাকার বাসিন্দাদের নামাজ আদায়ের সুবিধার্থে মসজিদ নির্মাণের জন্য ৪৪ কাঠা জমি বরাদ্দ দেয়। মসজিদটি প্লট নং ১৯ এবং ২০, রোড-১৭, ব্লক-ডি তে অবস্থিত।

বর্তমানে সপ্তাহে চার দিন, শনিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত, মসজিদে কুরআনের তাফসীর অনুষ্ঠিত হয়। মসজিদের সম্মানিত ইমাম এবং খতিবগণ পর্যায়ক্রমে তাফসীর পেশ করেন। তাফসীরকারীগণ হলেন:

মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ মাসুম বিল্লাহইমাম ও খতীব

মাওলানা মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ

ইমাম ও খতীব
হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ দেলাওয়ার হোসাইনইমাম ও খতীব
হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ যাকারিয়া হোসাইনইমাম ও খতীব

নির্মাণাধীন বনানী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে একসাথে ১৫,০০০ মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারবেন—এমন সক্ষমতা নিয়ে গড়ে উঠছে এই পবিত্র স্থাপনা।

পুরো প্রকল্পে খরচ ধরা হয়েছে প্রায় ৬০-৭০ কোটি টাকা। এখন পর্যন্ত সংগৃহীত হয়েছে মাত্র ৪২% (জুন ২০২৫ পর্যন্ত)।
0%

মসজিদের খরচ

0%

মসজিদ সম্প্রসারণ

0%

ফুড ব্যাংক

মসজিদ নির্মাণে দান করুন — এটি হোক আপনার সদাকায়ে জারিয়া।
“যারা দিনে ও রাতে, গোপনে ও প্রকাশ্যে তাদের ধন-সম্পদ থেকে ব্যয় করে, তাদের জন্য তাদের প্রতিপালকের কাছে পুরস্কার রয়েছে। তাদের উপর না কোনো ভয় আছে, আর না তারা শোকগ্রস্ত হবে।” সূরা আল-বাকারাহ (২:২৭৪)

আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি

জ্ঞান হলো ইসলামের ভিত্তি, যা প্রতিটি মুসলিমের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে আলোর মতো পথপ্রদর্শক।

ইহসান আমাদের রাসূল (সা.) এর অনুসরণযোগ্য পথ, যা অন্তরকে পরিশুদ্ধ করে এবং আল্লাহর কাছে পৌঁছানোর একমাত্র মাধ্যম।

ইসলাম একটি একত্রিত সম্প্রদায়, যেখানে আমরা পরস্পরের সহায়ক ও সহানুভূতিশীল।

মানবতার সেবা আমাদের দায়িত্ব, যেখানে আমরা অন্যদের কল্যাণে কাজ করি এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করি।

Quran Academy

কুরআন একাডেমি একটি উৎকর্ষের কেন্দ্র যা সকল বয়সের মানুষের জন্য কুরআন শেখানোর প্রতি নিবেদিত। আমরা এমন একটি পরিবেশ প্রদান করি যেখানে শিক্ষার্থীরা কুরআন তিলাওয়াত, মুখস্ত করা (হিফজ), এবং কুরআনের গভীর অর্থ ও তাফসীর শেখার সুযোগ পায়। আমাদের বিশেষজ্ঞ শিক্ষকরা প্রতিটি শিক্ষার্থীর যোগ্যতা ও চাহিদার ভিত্তিতে ব্যক্তিগত নির্দেশনা প্রদান করেন।

একাডেমিতে আমাদের শেখার পদ্ধতি অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এবং প্রথাগত পদ্ধতির সমন্বয়ে গঠিত। অনলাইন এবং অফলাইন উভয় মাধ্যমেই আমাদের কোর্স পাওয়া যায়, যা শিক্ষার্থীদের জন্য নমনীয় এবং সুবিধাজনক। প্রতিটি ক্লাসে ইন্টারঅ্যাকটিভ সেশনের মাধ্যমে তাজবীদ শেখানো হয় এবং প্রতিটি স্তরে শিক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত মূল্যায়ন করা হয়। আমরা শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাসের সাথে কুরআন তিলাওয়াত এবং এর শিক্ষাগুলোকে তাদের দৈনন্দিন জীবনে বাস্তবায়ন করতে উৎসাহিত করি।

আমাদের লক্ষ্য কুরআনিক শিক্ষাকে সহজলভ্য করে তোলা এবং শিক্ষার্থীদের আল্লাহর সাথে গভীর সংযোগ স্থাপনে সহায়তা করা। কুরআনের আলোয় আলোকিত হতে এই মহান যাত্রায় আপনাকে আমন্ত্রণ জানাই।

Our Recent Events & Programs

সাংস্কৃতিক ঐক্য
0

বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার প্রতিনিধিত্বকারী একটি সমৃদ্ধ কমিউনিটি।

উন্নতিশীল
0

প্রতি সপ্তাহে জুমার নামাজ ও কমিউনিটি অনুষ্ঠানে ৮০০ এর বেশি মুসল্লির অংশগ্রহণ।

তরুণ প্রজন্ম
0 %

৭০ শতাংশ কমিউনিটি সদস্য ৩০ বছরের নিচে, যা উজ্জ্বল ভবিষ্যতের প্রতীক।